ভারত না পাকিস্তান – কে জিতল এই লড়াইয়ে.
WhatsApp
WhatsApp Channel
Join Now
Telegram Telegram Channel Join Now

যুদ্ধবিরতির ঘোষণা, বিজয়ের দাবিদাওয়ার ভিড়, কিন্তু ক্ষয়ক্ষতির হিসাব গোপন—CNN বিশ্লেষণে উঠে এসেছে যুদ্ধ-অবসানের পেছনের আপাত-অদৃশ্য সত্য।

মূল প্রতিবেদন:
সীমান্ত উত্তেজনা ও বিমান হামলার পর ভারত ও পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হলেও, জয় কে পেল আর হার কে মানল না, তা নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে।
CNN-এর বিশ্লেষণ বলছে—জয় দাবি করা সহজ, কিন্তু ক্ষয়ক্ষতির বাস্তবতা চাপা পড়ে গেছে উল্লাসের নিচে।

পাকিস্তান দাবি করেছে ভারতের ৫টি যুদ্ধবিমান ধ্বংসের, যার মধ্যে তিনটি রাফাল।
ভারত প্রকাশ করেছে স্যাটেলাইট চিত্র, যেখানে পাকিস্তানের সামরিক ঘাঁটিতে ক্ষয়ক্ষতির দৃশ্য।
❌ তবে, উভয় দেশই ক্ষয়ক্ষতির পূর্ণ তথ্য গোপন রেখেছে।

🔹 যুদ্ধবিরতি এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায়
🔹 ভারত চায় না যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা সামনে আসুক।
🔹 পাকিস্তান প্রকাশ্যে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে ওয়াশিংটনকে।

এই সংঘাত ও যুদ্ধবিরতির পরিণতি নিয়ে আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রকৃতপক্ষে জয়ী কেউই নয়। বরং দুই দেশই আবারও সেই পুরনো প্রশ্নে ফিরে এসেছে—কাশ্মীর ইস্যুতে সমাধান কোথায়?

কাশ্মীরে সংঘর্ষের মাঝখানে সবচেয়ে বেশি ভুগেছে সাধারণ নাগরিকরা।

উভয় দেশের সামরিক নেতারা রোববার দিনজুড়ে টানা ব্রিফিং দিয়েছেন—প্রত্যেকেই দাবি করেছেন, তারা বিজয় অর্জন করেছেন এবং সংযম প্রদর্শনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরীফ চৌধুরী ঘোষণা করেন, “আমরা আমাদের জনগণের কাছে দেয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছি।” তিনি সাম্প্রতিক অভিযানে এটিকে “মাঠে একটি সাফল্য” হিসেবে বর্ণনা করেন।

এয়ার ভাইস মার্শাল আওরঙ্গজেব আহমেদ যোগ করেন, পাকিস্তান “পুনরায় প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা করেছে এবং প্রধান হুমকিগুলো নিষ্ক্রিয় করেছে।”

ভারতের লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাজীব ঘাই জোর দিয়ে বলেন, তার দেশ “অসাধারণ সংযম” দেখিয়েছে, তবে সতর্ক করেন: “আমাদের সার্বভৌমত্ব, ভৌগোলিক অখণ্ডতা এবং নাগরিকদের নিরাপত্তার প্রতি যে কোনো হুমকির জবাব আমরা চূড়ান্ত শক্তি দিয়ে দেব।”

উভয় দেশেই অস্থায়ী শান্তির পরও উচ্চ সতর্কতা বজায় রয়েছে, বিশ্ব নজর রাখছে—স্থায়ী উত্তেজনা প্রশমন হবে, নাকি আবারও সংঘর্ষ জ্বলে উঠবে।

👉 বিস্তারিত পড়ুন CNN ভিত্তিক এই বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদনটি:
🔗 https://shorturl.at/Ya4R0

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *